♥Love At 1st Sight $2 Part : 1

0
7711

Love At 1st Sight $2
Part : 1
writer-Jubaida Sobti
রুমটা চারদিক ওগোছালো… ফুল ভলিউমে চলছে টিভির সাউন্ড…
খাটের উপর উঠে…নাচছে স্নেহা…
মার্জান : What are you doing Sneha??
স্নেহা দৌড়ে এসে মার্জানকে ঝড়িয়ে ধরলো..
মার্জান : [স্নেহাকে ছুটিয়ে] কি করছিসটা কি…?
স্নেহা : Chill baby… আমার এত্তো এত্তো…খুশি.. লাগছে তোকে বুঝাতে পারবো না…
মার্জান : হয়েছে কাল রাত থেকে একই কথা ১০০বার বলেছিস… এবার গিয়ে তৈরী হয়েনে… নয়তো প্রথম দিনেই ক্লাস লেইট..
স্নেহা : don’t worry baby… give me 10mins…just… যাবো আর আসবো ?
মার্জান : ?Ok ok hurry up!
মার্জান হাসতে লাগলো.. ছোট বেলার মতোই.. পাগলামি রয়ে গেলো মেয়েটার..
মার্জানের সাথে স্নেহার পরিচয় গ্রামের মাঝেই……দুজনেই গোরাকপুর গ্রামে একই স্কুলে পড়তো…দুজন বেষ্ট ফ্রেন্ড ছিলো.. এস.এস.সি পাসের পরে..মার্জান শহরের কলেজে ভর্তি হয়ে যায়, স্নেহার ও অনেক ইচ্ছে ছিলো.. শহরে গিয়ে পড়ালিখা করবে..কিন্তু স্নেহার বাবা কিছুতেই রাজি না…এভাবে ২ বছর কেটে যায়..
এইচ.এস.সি পরীক্ষার পরে শহরের ভার্সেটিতে পড়বে বলে জিদ ধরে বসে স্নেহা..কিন্তু স্নেহার বাবা রাজি না হওয়ার একটাই কারণ স্নেহা অনেক চঞ্চল প্রকৃতির মেয়ে… স্নেহার বাবাকে সবাই বলতো মেয়েকে এতো পড়ালিখা করিয়ে কি করবে..বিয়ে দিয়ে দাও..তবে স্নেহার বাবা স্নেহাকে খুব ভালোবাসতো.. তাই..সহজে স্নেহার সব কথা মেনে নিতো..স্নেহার বাবা খুব রাগী মানুষ গ্রামের সকলেই তাকে খুব ভয় এবং সম্মান করে…কিন্তু স্নেহা তার বাবাকে ভয়তো দূরের কথা ফাঁকি দিতে ওস্তাত.. তাই অনেক কষ্টে বাবাকে ফুসলিয়ে রাজি করে স্নেহা শহরে গিয়ে ভার্সেটিতে পড়বে বলে,..
দুপুরের ট্রেনে তুলে দেই স্নেহাকে হরিকাকার সাথে..
[ হরিকাকা স্নেহারদের বাড়িতে ছোট থেকে কাজ করতো ছোট থেকে বড় করেছে স্নেহাকে…স্নেহা ও হরিকাকাকে অনেক ভালোবাসে ?বাবা স্নেহাকে একা ছাড়তে চাইছে না তাই কি আর করার হরিকাকাকে সহ সংগে নিয়ে যাওয়া তবে হরিকাকা স্নেহাকে পৌছে দিয়ে আবার গ্রামে ফিরে যাবে, ]
[স্নেহা মার্জানের সাথে কন্টাক্ট করে একই হোষ্টেলে গিয়ে উঠে… তবে হোষ্টেলটির কোনো নির্দিষ্ট রুলস নেই..এক কথায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকলে যেমনটা হয় আরকি… তবে পুরো বিল্ডিংটাই..বেচেলার মেয়েরা থাকতো.. করা গার্ড দেওয়া আছে, তাতে বাজে ছেলেরা কোনোরকম ডিষ্টার্ব করে না.. শহরের মেয়েরা ছেলেদের থেকে আর কতটুকুই বা পিছিয়ে… যাই হোক এবার বলি স্নেহার এতো খুশির কারণ কি?… আপনারা হয়তো বুঝতেই পারছেন..ফাইনালি স্নেহা গ্রাম থেকে শহরের ভার্সেটিতে পড়তে আসতে পেরেছে… সব কিছু ঠিকটাক করে..আজ স্নেহার ভার্সেটিতে প্রথমদিন..তাই তার খুশির সীমানা শেষ হচ্ছে না…]
মার্জান : স্নেহা তাড়াতাড়ি আয়..বাস্ ছুটে যাবে তো..
স্নেহা : ওকে ওকে বাবা! আসছি!…
স্নেহা তাড়াতাড়ি করে বেগ গুছিয়ে নিচে নামে..
মার্জান : চল তাড়াতাড়ি! [দুজনে গিয়ে বাসে্ উঠে]
স্নেহা : কি দারুণ লাগছে!…? ইশ আমার না বাবাকে আরো আগে পটিয়ে নেওয়া উচিৎ ছিলো!
মার্জান : [হেসে] তুই ও না স্নেহা পারিস বটে??
সবশেষে ভার্সেটি গিয়ে পৌছায়…,
স্নেহা ঢুকতেই চারিপাশ দেখে খুব অবাক হলো..?.মুগ্ধ করার মতো একটা ভার্সেটি…
মার্জান : কি হলো! দাঁড়িয়ে পড়লি কেনো? চল?..
স্নেহা : দেখ মার্জান এখানকার সব মেয়েরা western ড্রেস পড়ে এসেছে…আর আমাকে কেমন যেন লাগছে ওদের মাঝে…?
মার্জান : আরে পাগলি তাতে কি হয়েছে… ওরা ওদের মতো আর তুই তোর মতো..?এতোকিছু ভাবলে কি চলবে?..
স্নেহা : তাও কেমন যেন???
মার্জান : ধুর বোকা চলতো…
স্নেহা : আচ্ছা ওয়েট ওয়েট..
মার্জান : আবার কি?..
স্নেহা তার চুল গুলো খুলে বিলিয়ে দিলো..? এবং বেগ থেকে হেডফোন বের করে মোবাইলে কানেক্ট করে কানে লাগিয়ে দিলো…
মার্জান স্নেহাকে হা করে দেখে আছে?
স্নেহা : [মার্জানকে একটা চিমটি দিয়ে] ঐ কি হলো…
মার্জান : [স্নেহার এক কান থেকে হেডফোন সরিয়ে] ঐ তুই কি পাগল হয়ে গিয়েছিস নাকি?..
স্নেহা : একদমি না! আরে শহরে এসেছি…যদি একটু স্মার্ট হয়ে না চলি তখন সবাই কি বলবে..?
মার্জান : তোর সাথে আর কথায় পারা যাবে না…চল!?
স্নেহা : ?? চল!
কানে আবার হেডফোন লাগিয়ে স্নেহা হাটতে লাগলো.
স্নেহা : [ ভাবছে আর মনে মনে কথা বলছে ] কি সুন্দর লাগছে জায়গাটা…চলার পথে দু পাশে..বিভিন্নরকম চারা লাগানো…চারদিক ছেলেমেয়ে একসাথে কথা বলছে…বাবা এটাকি পড়ার জায়গা নাকি প্রেম করার?.. মাশাল্লাহ এতোগুলো গাড়ী… ? এটা কি গাড়ীর শো-রুম নাকি..
হঠাৎ হাটতে হাটতে স্নেহার চোখ একটি কেট্রোস গাছের উপর পড়লো… গাছটি দেখে স্নেহা একটু হেসে দিলো [ গ্রামে কতইনা মজা করা হতো এই গাছগুলো নিয়ে ] স্নেহা গাছটির কাছে গিয়ে ভালো করে দেখছিলো…বেশি বড় হয়নি…গাছটি…দুটো ডাঙা বেরিয়েছে শুধু… হঠাৎ বাতাসে স্নেহার ওড়না উড়ে পড়ে… কেট্রোস গাছের উপর…গাছটির পুরো শরীর কাটায় আবৃত..তাই স্নেহা ওড়না সহজে ছুটাতে পারছে না…এইদিকে ছুটালে ঐদিকে লেগে যাচ্ছে, স্নেহা তার ওড়না ছুটাতে ব্যস্ত…
স্নেহার কেনো যেন মনে হচ্ছিলো কেউ তাকে ডাকছে,?বা কিছু একটার শব্দ হচ্ছে, কানে হেডফোন তাই ক্লিয়ার করে কিছু শোনা যাচ্ছিলো না…
পিছন দিকটা ফিরে তাকাবে ঠিক সেই সময়,
হঠাৎ, পিছন থেকে স্নেহাকে সজোরে সরিয়ে নেই কেউ একজন…স্নেহা কিছুই বুঝে উঠতে পারে না…শুধু মিউজিকের পাশাপাশি একটি…কর্কট শব্দ শুনতে পেলো.. যেনো কিছু দুমড়ে মুছড়ে গেছে..
চোখ খুলে তাকাতেই দেখে..হে সত্যিইতো…সবই তো মুছরে গেছে… [একটা গাড়ী ভার্সেটির দেয়াল ঘেষে ভেংগে চুরমার হয়ে গেছে ] আবার খেয়াল করলো স্নেহা কারো শরীরে মাথা ঠেকিয়ে আছে…
মাথা তুলে তাকিয়ে দেখে…একটি ছেলে!
স্নেহা হতবাগ হয়ে গেলো…ছেলেটিকে দেখে ?
স্নেহা : আপনি?..
ছেলেটি : are you mad?..
স্নেহা : Excuse me!?
ছেলেটি : কখন থেকে সবাই চিৎকার করছে! সরে যেতে আর তুমি কিনা…
২সেকেন্ড only ২সেকেন্ড যদি লেইট হতাম না আমি… তাহলে এতোক্ষণে ?..
স্নেহা তার ঘাড় থেকে হেডফোনটি নিয়ে দেখালো…?
ছেলেটি : ওহ গড! আমিতো ভেবেছিলাম তুমি কানে শুনোনা!..
এরমধ্যেই স্নেহার কাছে এসে অনেকজন জড়ো হয়ে যায়… সবাই ছেলেটির মতো একই কথা বলতে লাগলো… [ আসলে বেপারটা হচ্ছে… স্নেহা যখন গাছটি দেখছিলো…ঠিক তখনি পিছন থেকে একটি রেসিং কার ছুটে আসছিলো…গাড়ীটি ব্রেকফিল হওয়ার কারণে ব্রেক নেওয়া যাচ্ছিলো না…তাই স্নেহাকে সবাই সরতে বলছিলো…আর স্নেহা কিনা বোকার মতো কানে হেডফোন লাগিয়ে বসে আছে..যাই হোক আজ স্নেহা প্রাণে বেচে গেলো.. ]
স্নেহা : ওহ সরি! আসলে আমি খেয়াল করিনি..?
ছেলেটি : It’s ok good luck?nd take care!
স্নেহা তাকিয়ে রইলো… ছেলেটি পকেট থেকে সানগ্লাসটা চোখে লাগিয়ে একটা তেডি স্মাইল দিয়ে চলে গেলো.. ?
স্নেহা এখনো তাকিয়ে আছে…?
মার্জান : স্নেহা?
স্নেহা : হে বল!?
মার্জান : আমি ভেবেছি তুই আমার পিছে পিছেই…আসছিস.. ?তুই এইখানে দাঁড়িয়ে কি করছিলি…? সবাই বলাবলি করছে…তোর নাকি এখন এক্সিডেন্ট হতো কিন্তু রাহুল তোকে বাঁচিয়েছে..
স্নেহা : ওহ তো ছেলেটার নাম রাহুল?
হঠাৎ, পিছন থেকে চেঁচামমেচির আওয়াজ শোনাতে..স্নেহা আর মার্জান ফিরে তাকালো…এবং দেখতে পেলো স্যার ঐ রেসিং কারওয়ালাকে বকছে…
স্যার : কতোবার বলেছি এসব গাড়ী ভার্সেটিতে আনবা না…?
ছেলেটি : Sorry sir!?
স্যার : কি করেছো গ্লাসটাকে ভেংগে চুরমার করে ১২টা বাজিয়ে দিয়েছো…
স্নেহা : [মনে মনে] ১২টা তো আমার ওর মুখের বাজাতে ইচ্ছে হচ্ছে?…শয়তান একটা… আজ প্রাণে বেচেছি? নাহয় এতোক্ষণে উপরে পৌছে যেতাম..
[মার্জান স্নেহাকে টেনে ক্লাসের দিক এগিয়ে নিয়ে যায়]
স্নেহা : আরে কি করছিস..এইখানে কেনো আনলি?..
মার্জান : কেনো আনলি মানে?..তুই ক্লাস করবি না?..
স্নেহা : ওহ ক্লাস!
মার্জান : তোর সমস্যাটা কি বলতো..হয়েছে কি তোর…?
স্নেহা : আচ্ছা বাদ দে..?ঐ ছেলেটাকে আরেকবার দেখে আসি চল..
মার্জান : তুই কি পাগল হয়ে গিয়েছিস?..
স্নেহা : হে?
মার্জান স্নেহাকে একটি চিমটি দিলো
স্নেহা : আউছ!?
স্নেহাকে টেনে ক্লাসে ঢুকালো মার্জান..মন খারাপ করে বসে আছে স্নেহা..
[হঠাৎ রাহুলকে ভেবে ভেবে ব্লাশিং হতে লাগলো স্নেহা…]?… What a smile…
মার্জান : কার?
স্নেহা : রাহুলের??
মার্জান : এই যে ওনাকে ভাবা বাদ দেন…ওনার পেছনে হাজার মেয়ে পড়ে আছে…ওনি কাউকে পাত্তা দেওয়ার মতো নয়…?
স্নেহা : মুডটাই খারাপ করে দিলি…তুই আমার বেষ্ট ফ্রেন্ড নাকি শত্রু কিছু বুঝতে পারছি না…?
মার্জান : আরে পাগলী শত্রু হতে যাবো কেনো…??কিন্তু এটাই সত্য…
স্নেহা : পাত্তা দেই না কেনো জানিস?..?
মার্জান : কেনো…?
স্নেহা : কারণ ওর লাইফে আমি এন্ট্রি নিবো বলে?
মার্জান : আহারে??
স্নেহা : yes..dear
মার্জান : যতোটা সহজ মনে করছিস ততোটা সহজ না.. ? he is a unplugged siger তার চেহেরা দেখে শুধু মেয়েরা ক্রাশ খায়না…তার গান শুনেও সবাই ফিদা হয়ে যায়… weekend এ সব ছেলেমেয়েরা দল বেধে প্রোগ্রাম করে রাহুলের গান শোনার জন্য…
স্নেহা : ???ওয়াও সিংগার..দারুণ তো..?
মার্জান : আর বিশেষ করে আপনার তো No chance ?…because রাহুল অলরেডি বুকিং হয়ে গেছে..
স্নেহা : বুকিং হয়ে গেছে মানে?..?
মার্জান : রাহুলের গার্লফ্রেন্ড আছে..?
স্নেহা : কে ঐ পেত্নী ?
মার্জান : নেহা?
ভার্সেটির সবচেয়ে স্টাইলিশ এবং সুন্দরি মেয়ে…
স্নেহা : ??
মার্জান : আমাকে মুখ ভেংগিয়ে কিছুই হবে না…যা সত্য তাই বললাম।
স্নেহা : ???
মার্জান : আহ টুট গায়…স্নেহাকি দিল?
স্নেহা : ??[চোখ বন্ধ করে] দেখ আমার রাগ তুলিসনা..
মার্জান : ওকে ওকে??
স্নেহা চোখ খুলতেই দেখে…দরজা দিয়ে রাহুল বন্ধুদের সাথে হেসে হেসে ঢুকছে…
স্নেহার দিলের মধ্যে ঘন্টা বেজে উঠলো ?
মার্জান : আহ! স্নেহা এভাবে তাকাইশ না..নজর পড়বে ওর..?
স্নেহা : আরে ওহ আমাদের ক্লাসেই??
মার্জান : হুম?
স্নেহা : তাহলে তো চান্স আছে বস্?
হঠাৎ,ক্লাসে স্যার ঢুকলো…
স্নেহা রাহুলের দিকে তাকিয়েই রইলো..?
মার্জান : স্নেহা? দাড়ানা স্যার এসেছে তো…
স্নেহা : ওহ হে সরি?..
মার্জান : দেখ ?বললামতো কোনো লাব নেই ওর দিকে তাকিয়ে থেকে…
স্নেহা : তুই চুপ কর..আমি দেখছি যা হওয়ার হবে…?
স্নেহা ক্লাস চলাকালীন ও কিছুক্ষণ পর পর রাহুলের দিকে তাকাতে থাকে?..রাহুল সেটা খেয়াল করলেও ততোটা কেয়ার করে না…
অবশেষে ক্লাস শেষে দেখে রাহুল ক্লাস থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে…স্নেহা ও রাহুলের পিছে পিছে Follow করা শুরু করলো..হঠাৎ দেখে রাহুল একটি রুমে ঢুকে পড়ে…
এদিক ওদিক তাকিয়ে কিছুক্ষণ পর স্নেহা ও ঢুকে…?দেখে বিশাল বড় লাইব্রেরী… দু তিনজন বই পড়ছে…
স্নেহা রাহুলকে খুজতে লাগলো এইমাত্রই তো ঢুকলো গেলো কই?…?
স্নেহা খুজতে খুজতে
একটা সেল্ফের পাশে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়লো .. হঠাৎ পিছনে মনে হলো কেউ দাঁড়িয়ে আছে…?
স্নেহা আড়চোখে তাকিয়ে দেখে রাহুল??
…জিহ্বায় কামড় দিয়ে দৌড়ে সেল্ফের পিছনে গিয়ে লুকে পড়লো…স্নেহা
বইয়ের ফাকদিয়ে রাহুলের পা দেখা যাচ্ছে…রাহুল যতো পা এগুচ্ছে স্নেহা ততো চিপায় ঢুকতে লাগলো… ??
রাহুল : Hey there! i can see u!
[স্নেহা চোখ থেকে হাত সরিয়ে রাহুলের দিকে তাকায়]
রাহুল : তুমি আমাকে follow করছিলে?..?
স্নেহা : কই নাতো?..?
ওহ হে!..হে
আমি আপনাকে থেংকইউ বলার জন্য খুঁজছিলাম…?
রাহুল : seriously! ?
স্নেহা : yes! ? ওই যে তখন?আমাকে বাঁচিয়েছেন…তাই
রাহুল : থেংক ইউ তো পরেও দিয়ে দিতে পারতে…তাই বলে…?
স্নেহা : No no…আসলে আপনি যদি আজ আমাকে না বাঁচাতেন… জানিনা এতোক্ষণে আমার কি হতো… ?
হয়তো আল্লাহ পাটিয়েছে আপনাকে আমার জন্য?
রাহুল : What? ?
স্নেহা : I mean আমাকে বাচানোর জন্য?
রাহুল : Ok stop your drama…. and bye
স্নেহা : [দৌড়ে এসে রাহুলের পথ আটকিয়ে ধরলো..] ওহ হ্যালো! কি বললেন?..হুম আমি ড্রামা করছি?…
রাহুল : দেখো! তোমার মতো মেয়েদের আমি হারে হারে চিনি..so don’t distrub me!?
এই বলে রাহুল চলে যায় আর স্নেহা অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে,
স্নেহা : [মনে মনে] How mean…এত্তো পার্ট?…No mister স্নেহার সাথে পার্ট দেখানোর শাস্তি পেতেই হবে তোমাকে ?
চলবে….
[ এটি একটি কাল্পনিক কাহিনী সত্য কাহিনী নয়,আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে