♥ Love At 1st Sight ♥ Season 3 Part : 4

0
7428

 Love At 1st Sight 
~~~ Season 3 ~~~

Part : 4

writer-Jubaida Sobti

হঠাৎ, দরজা দিয়ে কেউ ঢুকার শব্দ হলে, স্নেহা নাচ বন্ধ করে দাঁড়িয়ে যায়,

নূরা মেম [ ভার্সেটি টিচার ] : আরে তোমরা অলরেডি শুরু করে দিয়েছো প্রেকটিস্ ওয়েল ডান! [স্নেহা তাড়াতাড়ি রাহুলের কাছ থেকে সরে দাঁড়ায়] ওকে নেহা! তুমি এক কাজ করো…যারা যেটাই পার্টিসিপেট করছে…যেমন জুনিয়র ব্যাচ,সিনিয়র ব্যাচ, ওদের সবার নাম গুলো নিয়ে নিচে অফিসে দেখা করো…

নেহা : ওকে মেম! [ মেম চলে যায় ]

শ্রেয়া : Sneha! you are a great dancer ? তুমি ডান্সে পার্টিসিপেট করছো না কেনো?…

[ স্নেহা রাহুলের দিক একবার চেয়ে তাড়াহুড়ো করে বেড়িয়ে যায় ]

শ্রেয়া : আরে! ওর আবার কি হলো?..

রাহুল : আমি দেখছি! [ রাহুল ও বেড়িয়ে যায় স্নেহা বলে পেছন থেকে ডাক দিলে স্নেহা আরো জোড়ে হাটা শুরু করে রাহুল দৌড়ে গিয়ে স্নেহার হাত টেনে তারদিকে ফেরায়.. ]

স্নেহা : সমস্যা কি আপনার?.. কেনো করছেন এমন?..?

রাহুল : [ কিছুক্ষণ চেয়ে থেকে স্নেহার দিক ] স্নেহা! আমি চাচ্ছিলাম প্রোগ্রামে..আমার ডান্স পার্টনার তুমি হও!

স্নেহা : দু-দিন ভালো করে কেনো কথা বলেছি! তাই বলে এতোকিছু ভাববেন!

[ কথাটি বলাতে রাহুল স্নেহার ধরে রাখা হাতটি আরো শক্ত করে চেপে ধরে…স্নেহার ব্যথা অনুভব হওয়ায় হাত ছুটানোর চেষ্টা করে… ]

স্নেহা : দেখেন আশেপাশের সবাই দেখছে…হাত ছাড়ুন!

রাহুল নাক চোখ ফুলিয়ে তাকিয়েই আছে স্নেহার দিক…. [ আশেপাশের সবাই ভীর জমিয়ে চেয়ে আছে দেখে আসিফ ও এগিয়ে আসে… ]

স্নেহা : [ অবাক চোখে রাহুলের দিক তাকালো দু ফুটো জল গড়িয়ে পড়লো চোখের কোণ থেকে… কাদো কণ্ঠে শুধু দুটো শব্দ বললো রাহুলকে ] লাগছে আমার!

রাহুল ও অবাক হলো স্নেহার চোখের জলে..হাতের দিক তাকালে দেখে রাহুল স্নেহার হাত চেপে ধরেছে…যার কারণে হাতে রক্ত জমাট বেধে গেছে….তাড়াতাড়ি রাহুল হাত ছেড়ে দেই!

স্নেহা আর এক মিনিট ও দাঁড়ালো না…শিরি দিয়ে নেমে চলে যায়…রাহুল স্নেহাকে ডাকতে চেয়ে ও আর ডাকলোনা…

আসিফ : [ চেঁচিয়ে ] বিনা টিকিটে ফ্লিম দেখানো হচ্ছে নাকি?…যাও যার যার কাজ করো, [ সবাই ভীর ছুটিয়ে হাটা শুরু করে ]

[ রাহুল ও আর কিছু না বলে…শিরি দিয়ে নেমে সোজা পার্কিং এর দিক চলে যায় ]

আসিফ : [ পিছে পিছে দৌড়ে এসে ] এই রাহুল! দাড়া! কোথায় যাচ্ছিস?…

রাহুল গিয়ে গাড়ীর দরজা খুলতে যাবে…আসিফ দৌড়ে এসে দরজার সামনে দাঁড়িয়ে যায়,

আসিফ : রাহুল! কি হয়েছে আমাকে বল?..রেগে আছিস কেনো?..

[ রাহুল ফুফাতে লাগলো ]

আসিফ : আরে! এভাবে ফুফাচ্ছিস কেনো?…ওকে আগে রিলেক্স হয়েনে তারপর বল!

রাহুল : তুই জানিস! এসব লাভ-সাবে আমার বিলিভ নেই! এগুলো কিছুই হয় না… এসবের চেয়েতো ঐটাই বেটার তাই না… লেইট নাইট পার্টি করো…বেয়ার খাও, স্মোক করো…যে মেয়েকে ভালো লাগবে ঐ মেয়ের সাথে জাষ্ট ওয়ান নাইট স্টেন্ড করে…তারপরের দিন আরেকটাকে নিয়ে ঘুরো!

আসিফ : ওকে রিলেক্স!

রাহুল : শা্লা পাত্তা দিলে দেখি আমিই পাত্তা পাইনা… মেয়ের কি অভাব পড়েছে..আরে আমার আগে পিছে কত্ত মেয়ে লাইন লেগে আছে…ফেইসবুক অন করা যায় না…শপিং এ যাওয়া যায় না…হায় রাহুল, হ্যালো রাহুল, ইউ আর সো্ হট রাহুল, ওয়ান ডেট্ প্লিজ রাহুল…

আসিফ : ওকে ওকে! রিলেক্স!

রাহুল : [ টেনশন ভাব নিয়ে গাড়ী সাথে হেলান দিয়ে দাঁড়ায় ] ইয়ার! আমি.. ?আমি ওর হাতে… আরে আমার ও কি দোষ..হঠাৎ রাগ উঠে গেলো.. কন্ট্রোল করতে পারিনি!

আসিফ : আর তাই সব রাগ ওর উপর তুলে ফেললি!..

রাহুল : [ ইমোশনাল হয়ে ] হাত লাল হয়ে গিয়েছিলো…

আসিফ : আরে! টেনশন নেওয়ার কিছু নেই! ওকে দেখতে…দেখ… একদম সিম্পল একটা মেয়ে…এমন মেয়েদের মন জিততে হলে…জোড় করে বা, ডিরেক্ট বলে কিছু করা যায় না…এদের ধীরেধীরে.. ইম্প্রেস্ করতে হয়!

রাহুল : কিন্তু…পার্টিতে আমার ওকেই পার্টনার চাই!

আসিফ : ডোন্ট ওয়ারি ব্রো! সেটাও হয়ে যাবে!?

রাহুল : কেমনি! কেমনি হবে..আরে..দেখলি না কিভাবে আমাকে এভোইড করে চলে গেলো!? Exclaimed ইয়ার! রাহুলকে এভোইড করছে!?

আসিফ : আরে! তুই জাল ফেললে তো সব মাছই ধরা দিবে… বড়শি ফেল দেখবি একটাই ধরা দেবে?

রাহুল : মানে?..

আসিফ : মানে হচ্ছে! ওর কাছে যাওয়ার জন্য আগে ওর ফ্রেন্ডসদের ইম্প্রেস্ কর! তারপর দেখবি কি হয়!?

রাহুল : [ কিছুক্ষণ ভেবে ] আইডিয়া খারাপ না!..

আসিফ : ওকে চল তাহলে!

রাহুল : ওকে!

[ স্নেহা ক্লাসে ঢুকতে গেলে দেখে ক্লাস শেষ সবাই বেড়িয়ে যাচ্ছে..ভেতরে ঢুকে দেখে মার্জান, জারিফা, শায়লা এখনো বসে আছে.. স্নেহা তার সিটের দিক গিয়ে ব্যাগটা কাধে তুলে নেই! ]

জারিফা : স্নেহা?..কোথায় গিয়েছিলি?…

স্নেহা : বলেছিলাম তো…ওয়াসরুমে!

জারিফা : কিন্তু [ মার্জান জারিফাকে ইশারা করে কিছু না বলার জন্য তাই সে চুপ হয়ে যায় ]

মার্জান : ওকে! চল..এবার! [ সবাই একসাথে বের হচ্ছে! হঠাৎ দেখে রাহুলের ফ্রেন্ড শ্রেয়া তাদের দিক এগিয়ে আসছে ]

শ্রেয়া : হেই! গাইস্ ওয়েট! [ সবাই দাঁড়িয়ে যায় ] আসলে! মেম আমাকে দায়িত্ব দিয়েছে সবার নাম নেওয়ার জন্য So বলছি যে, প্রোগ্রামে কে কিসে পার্টিসিপেট করছো…?

মার্জান : আমি কিছুতেই পার্টিসিপেট করছিনা..

স্নেহা : [ মনে মনে কনফিউজড হয়ে ] ওকে তো দায়িত্ব দেইনি…নেহা নামের মেয়েটাকে দিয়েছিলো বোধ হয়!

জারিফা : [ উমম! আমি…আমি কিছুক্ষণ ভেবে ] হেই বলনা কিসে দিলে ভালো হয়?…

শ্রেয়া : আ..ডান্স?..?

জারিফা : কিন্তু ডান্স তো..সিনিয়ররা করছে…

শ্রেয়া : হ্যা তা তো করছে! বাট্ এখন রুলস্ চেঞ্জ করা হয়েছে…কারণ আমরা চাচ্ছি যে যারা ভালো ডান্স পারে তারাই ডান্সে পার্টিসিপেট করবে! So তুমি চাইলে করতে পারো…

জারিফা : [ এক্সাইটেড হয়ে ] তাই! তাহলে তো স্নেহা ও অনেক ভালো ডান্স পারে…চল স্নেহা আমি আর তুই ডান্সে পার্টিসিপেট করি..

স্নেহা : নাহ! আসলে আমার ইচ্ছে হচ্ছে না…

শ্রেয়া : কামঅন! ইচ্ছে কেনো হবে না?..তুমি কি চাও না আমাদের ভার্সেটি প্রোগ্রামটা স্পেশাল হোক?…

শায়লা : আরে স্নেহা! করনা ভালোই তো হবে…ঐ যে কলেজ প্রোগ্রামে একবার করেছিলি না…কি না লেগেছিলো তোকে!

জারিফা : করনা করনা..স্নেহা প্লিজ! মেরি জান!

স্নেহা : না প্লিজ! জারিফা…

মার্জান : আরে স্নেহা! করনা ভালোই তো হবে!

[ জারিফা, স্নেহা, শায়লা অবাক হয়ে মার্জানের দিক তাকায় ]

মার্জান : আরে! তোরা এভাবে তাকিয়ে আছিস কেনো?…সবাই বলছিস তাই আমিও বললাম.. আর এমনিতেও স্নেহা ডান্স ভালো পারে তাই বললাম আরকি!

জারিফা : [মার্জানকে ঝড়িয়ে ] ওয়াও থেংক ইউ থেংক ইউ! উম্মাহ!

মার্জান : ছিঃ ? [ সবাই হেসে উঠে ]

শ্রেয়া : ওকে! গার্লস্ তাহলে আমি নাম লিখছি!

স্নেহা : না নাহ! লিখবেননা প্লিজ আসলে আমি..ডান্স করতে পারবো না…?

শায়লা : কেনো পারবি না?..

জারিফা : এই! তুই চুপ করতো..আপনি নাম লিখেন ওকে….

শ্রেয়া : ওকে! See you tomorrow

জারিফা : Bye!

[ সবাই চলে গেলে…রাহুল আর আসিফ এগিয়ে আসে শ্রেয়ার কাছে ]

রাহুল : শ্রেয়া! দিয়েছে নাম?..

শ্রেয়া : টেনশন কেনো নিচ্ছিস বস্..শ্রেয়া যখন গিয়েছে নাম তো দিতেই হবে..?

রাহুল : [ খুশি হয়ে ] থেংক ইউ ইয়ার!

শ্রেয়া : আহা! থেংক ইউ দিলে চলবে না…নেক্সট ডে একটা ক্লাসি্ সং শোনাতে হবে… এস্ লাইক রকষ্টার ?

আসিফ : ইয়েস্ ইয়েস্ ডান!

শ্রেয়া : তোকে বলেছি নাকি…তুই তো গানের গ ও পারিসনা…আবার আসছে ডান বলতে..হুহ!

আসিফ : এই শ্রেয়া দেখ ইনসাল্ট করবি না বলেদিলাম… [ রাহুল আর শ্রেয়া হেসে দেই ]

এইদিকে রুমে বসে সবাই স্নেহার ক্লাস নিতে বসলো,

স্নেহা : কি হলো..কেউ কিছুতো..বল?..কখন থেকে বড় বড় চোখ করে তাকিয়েই যাচ্ছিস!

মার্জান : যা বলবো সত্যি সত্যি জবাব দিবি!

জারিফা : মিথ্যে বললে কিন্তু শাস্তির ব্যবস্থা আছে!

স্নেহা : কি হয়েছে সেটা তো বল?..

মার্জান : স্নেহা! মাই ডিয়ার! তুই ওয়াসরুমের বাহানা দিয়ে দিয়ে কোথায় গিয়েছিলি বলতো…

স্নেহা : ওয়া..ওয়াসরুমের বাহানা?..

শায়লা : এখন আবার বলিস না যে ওয়াসরুমেই ছিলাম! কারণ আমরা সবাই ওয়াসরুমে গিয়েছিলাম..তোকে খুজতে…

জারিফা : তুই তো সেখানে ছিলিই না..

মার্জান : এইবার চুপচাপ সত্যিটা বলেদে!

স্নেহা : আসলে! আমি!?

জারিফা : হ্যা তুই?..?

স্নেহা : [ চোখ বটে ] আমি রাহুলের সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম…

[ কথাটি শুনে বাকিরা দুই মিনিট শকড হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে ?]

জারিফা : রা..রা..রাহুল?

স্নেহা : হ্যা?

মার্জান : কিন্তু তুই আমাদের মিথ্যে কেনো বললি?…

স্নেহা : প্রথম দিন স্টেশনে? ওর সাথে দেখা হয়…

শায়লা : কেমনি?..?

স্নেহা : আ..আমি পড়ে যেতে ছিলাম..ও আমাকে ধরেছিলো…

মার্জান : তারপর?..?

স্নেহা : তারপর লাইব্রেরীতে..গিয়েছিলাম ঐদিন সেখানে গিয়ে ও আমার চশমাটা নিয়ে নেই…আর ওর সানগ্লাসটা আমাকে পড়িয়ে দেই…তারপর বললো চশমা লাগলে পরদিন যাতে সে্ইম জায়গায় আসি!

মার্জান : আর তুই গেলি?

স্নেহা : বাবার দেওয়া প্রথম গিফট্ ছিলো চশমাটা…?

মার্জান : আচ্ছা! তারপর?..

স্নেহা তারপর রাহুলের সাথে যা যা হলো সব খুলে বললো…

জারিফা : [ স্নেহাকে টেনে খাটে বসিয়ে ] স্নেহা? তারপর তারপর বলনা…তুই হ্যা বললি?..পার্টনার হবি বলেছিলি?..

স্নেহা : [ দাঁড়িয়ে গিয়ে ] নাহ! চলে এসেছি!

জারিফা : আরে! কি করেছিস এটা পুরো ভার্সেটির মডার্ন মেয়েরা পরর্যন্ত এই সুযোগ পায় না আর তুই পেয়ে ও

মার্জান : ঠিক করেছে চলে এসেছে…আমি তো প্রথম থেকেই ডাউট করেছিলাম…এই রাহুলের নিশ্চয় কোনো ধান্ধা আছে…নাহলে এমনি এমনি কেনো আমাদের হেল্প করবে!

জারিফা : [ এগিয়ে এসে] আরে! এমন ওতো হতে পারে…যে রাহুল স্নেহাকে..হুম হুম?

শায়লা : ইউ মিন লাভ্?

জারিফা : আফ! কর্স্ ইয়ার!?

মার্জান : দেখ স্নেহা! তুই এই..মেন্টাল এর কথায় কান দিস না…অই বদমাইশটার আশেপাশে ও আর যাবি না…নেক্সট থেকে কিছু করলে আমাকে..বলবি..ওকে তো আমি..?

পরদিন, ভার্সেটিতে…

সবাই আবারো একসাথে কথা বলে বলে ঢুকছে… হঠাৎ, পেছন থেকে..গাড়ীর হর্ণ বাজে…

পেছন ফিরতেই দেখে… রাহুলের গাড়ী… এবং রাহুল..ড্রাইভিং সি্টে আর নেহা তার পাশের সি্টে…

সাইড দিলে…রাহুল হাইস্পিডে গাড়ী টান দিয়ে সোজা পার্কিং এর দিক চলে যায়…

জারিফা : আরে! ও তো স্নেহার দিক একটু ও তাকালো না…

শায়লা : আর পাশে ঐ..নেকু নেহাটাকে নিয়ে ঘুরছে…

মার্জান : [ হেসে ] এবার দেখলি তো…আমিতো আগেই বলেছিলাম…ওর ধান্ধাটা এমনি…আজকে ওর সাথে তো কালকে ওর সাথে..

কি হলো দাঁড়িয়ে আছিস কেনো সবাই?..চল ক্লাসে!…

প্রায় এক ঘন্টা পর!

নূরা মেম [ ক্লাসে এসে ] : ডিয়ার স্টুডেন্ট! যারা প্রোগ্রামে পার্টিসিপেট করছো…তারা সবাই প্রেকটিসে্ চলে যাও…যারা আর্ট কাম্পিটিশন করছো তারা গার্ডেনে যাবে, আর যারা ডান্স,আর সিংগিং করবা তারা..থার্ড ফ্লোরের হল রুমে যাবা…আর বাকি গুলা নোটিশ বোর্ডে দেওয়াই আছে… So hurry up!

জারিফা : ওয়াও! আই এম সো্ এক্সাইটেড ? ইয়ার! [ স্নেহার হাত ধরে ] চল স্নেহা!

স্নেহা : জারিফা! প্লিজ আমি..?

জারিফা : আবার ও.. [ স্নেহাকে টেনে নিয়ে চলে যায় জারিফা ]

মার্জান : এই জারিফাটা না..কিছুই বুঝে না…

শায়লা : থাক যেতে দে! ফার্ষ্ট প্রোগ্রামই তো!

[ জারিফা স্নেহাকে নিয়ে হল রুমে ঢুকছে… বাহির থেকেই গিটারের সাউন্ড আসছে! ]

জারিফা : ইয়ার! স্নেহা আমার মনে হয় রাহুল গান করছে!?

স্নেহা : ও.. ? ও কেনো হবে?.. মেম কি বললো শুনিসনি?.. যারা ডান্স আর সিংগিং করবে তারা সবাই হল রুমে চলে আসবা…নিশ্চয় অন্যরা প্রেকটি্স্ করছে!

জারিফা : আরে ধুর! এটা ক্লাসি্ গিটার দেখছিস না?..রাহুলই পারে শুধু এটা বাজাতে…চল চল তাড়াতাড়ি… [ হলে ঢুকতেই দেখে..সত্যি সত্যিই রাহুলই বাজাচ্ছে… স্নেহাকে..দেখে..রাহুল অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে…]

[নেহা স্নেহাকে দেখে নাক ফুলিয়ে উঠে…শ্রেয়া এবং আসিফ এক্সাইটেড হয়ে রাহুলের দু-কানে গিয়ে ফিসফিস করে,]

শ্রেয়া : বললাম না আসবে?

আসিফ : আরে দোস্ত থামলি কেনো এবার তো শুরু কর..

চলবে….

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে